মঙ্গলবার,২৭ জুন ২০১৭
রাশেদুল করিম: কক্ষের ভেতরে ঢুকতে দেখা গেল শরীরে পুরো দস্তুর ঈদের পোষাক। নিজ চেয়ারে বসে জানালার দিকে তাকিয়ে ছিলেন বিষন্ন মনে।
অন্য সকলের মতোন ঈদের নতুন পানজাবি কিনেছেন ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য। নামাজ আদায় করেছেন ঠিকই কিন্তু পরিবারের সদস্যের সাথে নই। ঈদের জামাত আদায় করেছেন নিজ থানার সহকর্মীদের সাথে নিয়ে।
ঈদের ছুটি হয়নি বলে মন খারাপ কিনা জিজ্ঞেস করতে ক্ষানিকটা স্মিত হেসে টেকনাফ মডেল থানার উপ-পরিদর্শক জসিম উদ্দীন বলেন,” পরিবারের সদস্যদের সাথে ঈদ ভাগাভাগি করতে পারলে সবার আনন্দ লাগে। আর ঈদ মানেই খুশি ও আনন্দ ভাগাভাগি করে চলা বন্ধুদের সাথে। তবে বাড়িতে ফোনে জানিয়েছি সামনের ঈদে অবশ্যই আসব।”
পুলিশের পেশাই থেকে সর্বোচচ শতভাগ পেশা দারিততের সাথে সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন বলেও সিটিজিবার্তা২৪ডটকম কে
জানান টেকনাফ মডেল থানার এ উপ-উপপরিদর্শক।
এ সময় টেকনাফ মডেল থানার আরেক উপ-পরিদর্শক রুহুল আমিন সিটিজিবার্তা২৪ডটকম কে বলেন, “আপনাদের নিরাপত্তা ও সেবা প্রদান করা পুলিশের কর্তব্য। আপনাদের মতোন আমরা পরিবারের সদস্যদের ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে না পারলেও জনসেবা দিতে পারাটা পুলিশের কাছে ঈদ আনন্দের সমান। আর সবাই যদি ঈদের ছুটিতে চলে যাই তাহলে এলাকার নিরাপত্তার দায়িতত প্রদান করাটা কঠিন হয়ে পড়বে মনে মন্তব্য করেন তিনি।”
সিটিজিবার্তা২৪ডটকম/করিম